ওবায়দুর রহমান ইসলাম মানুষকে শান্তি ও সত্যের পথে আহ্বান করে। শান্তি ও সত্যের পথে সন্ত্রাসবাদের কোন স্থান নেই। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সর্বদা ইসলামের অবস্থান। একটি বিশেষ গোষ্ঠী ইসলামকে (ইসলামের নাম) ব্যবহার করে যখন নিজেদের স্বার্থ হাসিল, দখলদারিত্ব, সাম্রাজ্য বিস্তার ও বিশ্বে মুসলমানদের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করে ইসলামের নাম ব্যবহার করে তখন সেটা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ছাড়া আর …
সম্পূর্ণ পড়ুনadmin
হিজরি থেকে বাংলা সনের জন্ম
মাহমুদ ইউসুফ ।। দিন, ক্ষণ, মাস, বছর নিয়ে জীবন পরিক্রমা। সময়ের সাথেই সম্পর্কিত শতাব্দী, সন বা সাল। জীবনের অপর নাম সময়। সময়ই মানব জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। সময় থেকেই দিনপঞ্জি, কালপঞ্জির পয়দা। পৃথিবীতে মানববসতির শুরু থেকেই সময়কালকে হিসেব করতে হচ্ছে মানুষকে। এছাড়া গত্যন্তর ছিলো না। আদি মানব নবি আদমকে সময়ের নিরিখেই ইবাদত বন্দেগিতে মশগুল থাকতে হত। জ্ঞান-বিজ্ঞানের সকল শাখা-প্রশাখা সম্পর্কে …
সম্পূর্ণ পড়ুনপ্রথম শহিদ মিনার উদ্বোধন করেন আজাদ সম্পাদক আবুল কালাম শামসুদ্দীন
মাহমুদ ইউসুফ উপমহাদেশের সাংবাদিকতার অন্যতম পথিকৃৎ আবুল কালাম শামসুদ্দীন ছিলেন শক্তিমান কথাসাহিত্যিক, দক্ষ অনুবাদক এবং সূক্ষ্মদর্শী, অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন ও স্পষ্টবাদী সাহিত্য সমালোচক। অর্ধ-শতাব্দীরও অধিককাল কৃতিত্বের সঙ্গে সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বাংলা সাহিত্য ও সমাজ-সংস্কৃতির অগ্রযাত্রায় সর্বদাই তিনি ছিলেন সামনের কাতারে। পরাধীনতার নাগপাশ থেকে দেশকে মুক্ত করতে তিনি ছিলেন আপোষহীন। ব্রিটিশ হটাও আন্দোলনে যেমন ছিলেন সক্রিয়, তেমনি আজাদ সম্পাদক হিসেবে তাঁর কলম …
সম্পূর্ণ পড়ুনমেজর এম এ জলিলের সংগ্রাম
মাহমুদ ইউসুফ মেজর এম এ জলিল ইতিহাস নির্মাতা। দেশের ইতিহাসে যারা মানুষের মুক্তির পথ বাতলে দিয়ে গেছেন, সেই গুটিকয়েক নায়কদেরই একজন মেজর জলিল। শৃঙ্খলিত রাষ্ট্রকে মুক্ত করতে তিনি জাতিকে শিখিয়েছেন ভ্রাতৃত্ব, ঐক্য ও সংহতির মহৎ আদর্শ। তাইতো এদেশের মানুষ তাঁর কাছে চিরঋণী। আধিপত্যবাদ, সাম্রাজ্যবাদ, সম্প্রসারণবাদ প্রগতির অন্তরায়। মানবজাতির স্বাভাবিক জীবনের অন্তরায়ও বটে। বহিরাগত আক্রমণ, বৈশ্বিক আগ্রাসনে মানুষ মৌলিক চাহিদা পূরণেও …
সম্পূর্ণ পড়ুনবিপদের মুখে ভারতের সংখ্যালঘু
ভারতে জরুরি অবস্থার চেয়েও মারাত্মক পরিস্থিতি চলছে। এবার রাষ্ট্র নিজেই সংখ্যালঘু, দলিত, খ্রিস্টান, মুসলিম ও বামসহ সকল বিরুদ্ধ মতের লোকদের বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা সমস্যা তৈরি করছে। মিডিয়াকে এখানে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। সাথে রয়েছে ঘাতক নজরদারির লোকজন ও ঘৃণা ছড়ানোর বাহিনী। যারাই তাদের বিশেষ আদর্শের বিরোধিতা করছে, তাদেরকে অপরাধী বানানো হচ্ছে, আটক করা হচ্ছে অথবা ডান-পন্থী ঘাতকদের মাধ্যমে …
সম্পূর্ণ পড়ুনবঙ্কিমচন্দ্রের চেতনা
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায় আনন্দমঠ উপন্যাসে ভবা মহেন্দ্রকে বলেছেন, কোন দেশের মানুষের সিন্দুকে টাকা রাখিয়া সোয়াস্তি নাই। সিংহাসনে শালগ্রাম রাখিয়া সোয়াস্তি নাই, ঝি-বউয়ের পেটে ছেলে রেখে সোয়াস্তি নাই, পেট চিরে ছেলে বার করে (মুসলমানরা)। সকল দেশের রাজার সঙ্গে রক্ষণা-বেক্ষণের সম্বন্ধ আমাদের মুসলমান রাজ রক্ষা করে কই। ধর্ম গেল, এখন প্রাণ যায়। এ নেশাখোর নেড়েদের (মুসলমানদের) না তাড়াইলে আর হিন্দুর হিন্দুয়ানী থাকে না। …
সম্পূর্ণ পড়ুনআলেকজান্দ্রিয়া গ্রন্থাগার ধ্বংস করেন খ্রিস্টান শাসক থিওডসিয়াস
আলেকজান্দ্রিয়া গ্রন্থাগার ধ্বংস সম্পর্কে পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু বলেন, কথিত আছে আরবগণই আলেকজান্দ্রিয়া নগরীর প্রসিদ্ধ লাইব্রেরি পুড়িয়ে ফেলেছিল; কিন্তু সেটা মিথ্যা বলেই লোকের ধারণা। কেননা, বইপুস্তকের কদর তারাও ভালো জানত; সুতরাং ঐরূপ বর্বরোচিত কাজ নিশ্চয়ই তারা করেনি। সম্ভবত কনস্টান্টিনোপলের সম্রাট থিওডসিয়াস্ এই ধ্বংসকার্যের জন্য দায়ী। অবশ্য লাইব্রেরির এক অংশ অনেক আগে জুলিয়াস সিজারের আমলে নষ্ট করা হয়েছিল। থিওডসিয়াস ছিলেন একজন ধর্মনিষ্ঠ …
সম্পূর্ণ পড়ুনভারতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা
ভারতীয় সাংবাদিক মৃদুল দে লিখেছেন, ‘ভারতে ১৭৩০ থেকে ১৯২৪ সালের মধ্যে অর্থাৎ প্রায় দুশো বছরে ৩৯টি দাঙ্গা হয়েছে। মুলত ২৮ টি উত্তর ভারতের শহরেই। কিন্তু ১৯২৫ সাল থেকে ১৯২৭ সালের মধ্যে অর্থাৎ দুই বছরে ১০১ টি দাঙ্গা হয়েছে। … –১৯৫৩ থেকে ১৯৬৮ সালের মধ্যে ৬৩০ টি দাঙ্গা হয়েছে, বছরে ৩৮টি। ১৯৬৯ সালে ৫১৯টি, ১৯৭০ সালে ৫২১ টি, ১৯৮০ সালে ৪২৭ …
সম্পূর্ণ পড়ুনজঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের ইতিবৃত্ত: পর্ব ১৪
আফ্রিকায় সাদা চামড়াওয়ালাদের ঔপনিবেশিক শোষণ ও বর্বর বর্ণবাদ আফ্রিকা মহাদেশের ইতিহাস হলো ইউরোপীয় শ্বেতাঙ্গ সাম্রাজ্যবাদ কর্তৃক চরম অমানবিক শোষণ, লুণ্ঠন, ধর্ষণের ইতিহাস। তারা কেবল মহাদেশটি দখলই করেনি, আফ্রিকা থেকে মানুষ শিকারের ব্যবসা চালিয়েছিল কয়েক শতাব্দী ধরে। আমেরিকা মহাদেশে ও কৃষ্ণ আফ্রিকায় ইউরোপীয় বুর্জোয়ারা যা করেছিল তা ছিলো ইতিহাসের বর্বরতম অধ্যায়। ইউরোপীয় দস্যুর দল পশু শিকারের মতো মানুষ শিকার করত …
সম্পূর্ণ পড়ুনভারতে মাঝে-মধ্যে মুসলিম মন্ত্রী-প্রেসিডেন্ট করা হয় কেন?
ভারতীয় ধর্মনিরপেক্ষতা হিন্দুবাদেরই নামান্তর। আর মাঝে মধ্যে ‘মুসলিম’ মন্ত্রী, প্রেসিডেন্ট, এমপি বানানো হয় দুটি উদ্দেশ্যে: এক. ভারতীয় ধর্মনিরপেক্ষতার আসল রূপ ঢাকা দেওয়ার উদ্দেশ্যে বিশ্ব-বিবেককে বিভ্রান্ত করার জন্য। দুই. ভারতের `দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক মুসলিমদের’কে ধোঁকা দেওয়ার জন্য। বিস্তারিত: এস. এ. সিদ্দীকি বার এট ল: ভুলে যাওয়া ইতিহাস, রফিক মঞ্জিল, স্টেশন রোড, চট্টগ্রাম, প্রথম সংস্করণ, জুলাই ১৯৭৫, পৃষ্ঠা ৮৬।
সম্পূর্ণ পড়ুন
Muktobuli | মুক্তবুলি Muktobuli is the most popular online blog to publish the rare news.
