আমিনুল ইসলাম মন বসে না ঘরে আমার ডাকে যখন পাখি বুকের ভেতর ছন্দ বাজে হারায় দূরে আঁখি। তালে তালে তাল মিলিয়ে বাতাস যখন ছোটে না বলা সব কথাগুলো কাব্য হয়ে ওঠে। তখন আমি আপন মনে ফুলের রেণু মাখি। মেঘের ভেলায় ভেসে যখন চাঁদের হাসি খুঁজি অন্যরকম ভালোলাগায় অনেক কিছু বুঝি বিশ্বাসী এক হৃদয় নিয়ে তাঁকে শুধু ডাকি।
সম্পূর্ণ পড়ুনসাহিত্য
আহাদ
জিনাত তামান্না আল্লাহ কেমন? রূপ কি তাহার? তৈরি কিসের তিনি? ডাকছো তুমি যারই দিকে পরিচয় দাও তাঁর শুনি! প্রশ্নের মুখে পড়লেন নবি দিলেন যখন দাওয়াত, সঠিক উত্তর জানিয়ে আল্লাহ নাজিল করলেন আয়াত। বলো আল্লাহ অদ্বিতীয় লা-শরিক এক রব, একক তিনি, রহমান যিনি সৃষ্টি তাঁরই সব! নির্ভরশীল নন তো তিনি কারো ওপরে, আমরা গোলাম সবাই চলি তাঁরই আমরে। সন্তান নেই তাঁর …
সম্পূর্ণ পড়ুনকৃষ্ণচূড়ার বন
জাকির আবু জাফর এক পশলা বৃষ্টি এসে ভিজিয়ে দিলো মন ভিজলো অবাক লালের লীলা কৃষ্ণচূড়ার বন। হৃদয় কেঁচে রঙ মেখেছে রক্তলালা ফুল পল্লবিত পাতার খোঁপায় দুলছে সবুজ চুল। একটি শালিক ঠোঁট চুবিয়ে ফুলের গন্ধ চাটে ঠোঁটের ছোরায় আন›ে েেস ফুলের হৃদয় কাটে। কৃষ্ণচূড়ার শরীর যেমন হৃদয় তেমন লাল উধাও হাওয়ার আদর নিতে এলিয়ে রাখে গাল। গালের ওপর বৃষ্টি ফোঁটা মুক্তো …
সম্পূর্ণ পড়ুনবাংলা কবিতায় বর্ষা
আযাদ আলাউদ্দীন বর্ষাকাল যেন কদম কেয়ার গন্ধে মাতানো মুগ্ধ সময়, তাইতো বাংলা সাহিত্যে বর্ষা ঋতুর প্রভাব সবচেয়ে বেশি। বর্ষার চরিত্র বা সৌন্দর্যের যে বহুগামী বৈচিত্র তা অন্য পাঁচটি ঋতু থেকে একবারেই স্বতন্ত্র। বাংলা ষড়ঋতুতে বর্ষার অপরূপ দৃশ্য যেমন আমাদের মনে কুহক জাগায়, ঠিক উল্টোদিকে বিষাদও এনে দেয়। বর্ষা যেমন নতুন শিহরণে জাগরিক করে, আবার ডুবাতেও পারে তার উদারতায়। বর্ষার এই …
সম্পূর্ণ পড়ুনআষাঢ় আকাশ ছেয়ে
খলিলুর রহমান আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে, আসে বৃষ্টির সুবাস বাতাস বেয়ে। এই পুরাতন হৃদয় আমার আজি পুলকে দুলিয়া উঠিছে আবার বাজি নূতন মেঘের ঘনিমার পানে চেয়ে। রহিয়া রহিয়া বিপুল মাঠের পরে নব তৃণদলে বাদলের ছায়া পড়ে। এসেছে এসেছে’ এই কথা বলে প্রাণ, এসেছে এসেছে’ উঠিতেছে এই গান– নয়নে এসেছে, হৃদয়ে এসেছে ধেয়ে আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে,
সম্পূর্ণ পড়ুনবর্ষা বরণ
পলি ইসলাম আষাঢ় শ্রাবণ হলো বর্ষা মেলা আকাশের কোল জুড়ে মেঘের ভেলা। বাঙালি ছড়িয়ে দিয়েছে দিগন্তে মুক্তমনের বিহঙ্গ- ডানা। নব সৃষ্টির উল্লাসে আজ নেই যে মানা। গ্রীষ্মের অগ্নিক্ষরা দহন পরে গগনের মেঘগুলো বর্ষা হয়ে ঝরে। বর্ষার আগমনে কৃষকের মনে উল্লাস শস্যশিশুর কলকল উচ্ছ্বাস। কৃষকের স্বপ্ন চোখে নবান্ন বরণ এ যেন জীবন বাঁচার সুখের স্পন্দন। অরণ্যে অরণ্যে নতুন প্রাণের শিহরণ কৃষ্ণ …
সম্পূর্ণ পড়ুনপথের শিশু
মোঃ ইমদাদুল ইসলাম কেমনে তুমি অমন করে ময়লা কাদায় যাও? পঁচা বাসি নষ্ট খাবার কেমন করে খাও? পোশাক কেন জীর্ণ তোমার শীর্ন কেন দেহ? আদর করে বুকে তোমায় নেয়না কেন কেহ? আমরা যখন বইয়ের পাতায় স্বপ্ন নিয়ে খেলি। তুমি কেন প্যাডেল ঘুরাও কলম খাতা ফেলি? মায়ের কোলে সবাই যখন নিজের পড়া পড়ে। বস্তা কাঁধে ছুটছো তুমি রোদ বৃষ্টি ঝড়ে। …
সম্পূর্ণ পড়ুনমুক্তবুলি
মোঃ সফিকুল ইসলাম খোদার দেয়া মানবকণ্ঠে অকৃত্রিম এক ধ্বনি কখনো তা নিজেই বলি কখনো বা শুনি যে ধ্বনি দিয়ে সত্য প্রকাশ, সত্য সঞ্চার হয় সে ধ্বনি দিয়েই কর্মে যোগায় মিথ্যার আশ্রয়। আমার কথায় নির্ভর করে বহুলোকের ভালো-মন্দ আমার কথায় শুরু হয়ে যায় নানা লোকে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব আমার কথা হতে পারে কারো জীবন বদলানোর উপদেশ কথাই পারে শুরু হওয়া গল্প অনায়াসে করে …
সম্পূর্ণ পড়ুনবাংলা গানে বর্ষা
মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ প্রাণের সঞ্চার ঘটাতে যে পানির দরকার হয় তা আসে বর্ষা থেকে। ধূ ধূ বালুচর, তপ্ত রোদে ফেটে চৌচির হওয়া মাটি হা করে চেয়ে থাকে এক পশলা বৃষ্টির জন্য। মেঘরা জমা হয়ে যখন সেই কাঙ্খিত বৃষ্টি ঝরায় তখনই হয় প্রাণের সঞ্চার। মাটি তার উর্বরতা মেলে ধরে। তাপদাহে হাঁসফাঁস করা মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। জেগে ওঠে সবুজের সমারোহ। …
সম্পূর্ণ পড়ুনযে চায় পবিত্রতা
নয়ন আহমেদ যে চায় পবিত্রতা যে চায় গোলাপের মতো পার্থিবতা; সে আসুক পাপ ধুয়ে ধুয়ে- সে আজ জায়নামাজে হৃদয় বিছাক আত্মাকে মেলে দিক অন্তহীন আকাশের বুকে। পাপ চাষ করে করে যার কেটেছে সময় বয়ে গেছে যার সোনার যৌবন; সে আসুক ক্ষমার উপঢৌকন শুনে শুনে উজ্জ্বল হবে তার এই সংসার; আলোময় হবে। যে চায় পবিত্রতা যে চায় পাকা আমের মতোন মিষ্টি …
সম্পূর্ণ পড়ুন