Muktobuli | মুক্তবুলি

গাজী মো. তাহেরুল আলম।। মেঘনা নদীর তীর ঘেঁষা ভোলার বোরহানউদ্দিনে একঝাঁক সাহিত্যপ্রেমি কবি ও লেখকদের প্রাণোবন্ত সাহিত্য আড্ডায় মুখরিত হয়ে

সঞ্জীব দে ।। দেখেছি কত নগর শহর ঘুরেছি অনেক গ্রাম কোথাও আমি পাইনি খুঁজে আমার ভোলার সমান । পলি মাটির

নীলা আহমেদ || তোমার রোদেলা আকাশের হাতছানিতে এক হলুদ বিকেলের প্রতীক্ষায় ছিলাম আমি। স্বপ্নভাঙার সাতকাহনে জড়িয়ে ছিল আমার তৃষার্ত আত্মা।

মোহাম্মদ নোমান ।। জন্ম কেনো দিলি তাদের রাস্তা ঘাটে বড়ো গ্রীষ্ম, বর্ষায় ফাঁকা রাস্তায়, শীতে জড়োসড়ো । . পরিচয়হীনা কিশোর-কিশোরী

সাব্বির আলম বাবু কুয়াশার ধুসর চাদর জড়িয়ে হে শীতের বুড়ি কেনো তোমার কনকনে শীতল হাতের কাঁকন নাড়ো? কখনো তোমাকে ছুঁয়ে

বিজন বেপারী যে যেমন কর্ম করে সুন্দর এই ভূবনে, তার ফলতো তেমন হবে অজান্তেই পৌঁছে যাবে।   যে শকুন গগণ

নয়ন আহমেদ ।। ভাইসব, এবারের যুদ্ধ একটি গোলাপের জন্য রক্তাক্ত পথের দু’ধারে রুয়ে দেবো গোলাপের চারা। হিংসা দুলছে দোলনায়- ঘৃণা

মাহমুদ ইউসুফ ।। বরিশাল তথা দক্ষিণ বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক, গবেষক, গ্রন্থকারের জীবনচরিত নিয়ে ভাবলে সৈয়দ আবদুল মান্নানের নামটাই সর্বপ্রথম

নীলা আহমেদ ।। এক হেমন্তের শেষে শীতের হিমেল হাওয়ায় কুয়াশার চাদর ঢাকা এক সকালে, মুয়াজ্জিনের সুললিত কন্ঠের আযান শুনে ঘুম

মোঃ মাহফুজ রায়হান  ।। একাত্তর দেখা হয়নি আমার শুনেছি সে পৈশাচিক দিনের কথা। . পাক হানাদার ও তার দোসরেরা কত